For Advertisement
কুমিল্লা নগরী থেকে বিবির বাজার স্থলবন্দর সড়ক, এ সড়কের সীমান্তবর্তী দৌলতপুর-ঝাঁকুনিপাড়ায় তিন দশক থেকে ফেলা হচ্ছে সিটি কর্পোরেশেনের প্রতিদিনের আবর্জনা।
১৫ জুন ২০২৪, ৩:৪৯:৫৩
কুমিল্লা নগরী থেকে বিবির বাজার স্থলবন্দর সড়ক, এ সড়কের সীমান্তবর্তী দৌলতপুর-ঝাঁকুনিপাড়ায় তিন দশক থেকে ফেলা হচ্ছে সিটি কর্পোরেশেনের প্রতিদিনের আবর্জনা।
কুমিল্লা নগরী থেকে বিবির বাজার স্থলবন্দর সড়ক, এ সড়কের সীমান্তবর্তী দৌলতপুর-ঝাঁকুনিপাড়ায় তিন দশক থেকে ফেলা হচ্ছে সিটি কর্পোরেশেনের প্রতিদিনের আবর্জনা।
ফলে এই এলাকার হাটবাজার ও বাসাবাড়ির ময়লা, কঠিন, তরল, গ্যাসীয়, বিষাক্ত ও বিষহীন বিভিন্ন বর্জ্য ফেলার ভাগাড় থেকে (ডাম্পিং স্টেশন) দুর্গন্ধ ছড়িয়ে পরিবেশ দূষণে নাকাল হয়ে পড়েছেন অন্তত ২২টি গ্রামের বাসিন্দা। ঐ ভাগাড়ে আগুনে পোড়ানো আবর্জনার ধোঁয়া ও পচা বর্জ্যের বিষাক্ত দুর্গন্ধে সেখানকার মানুষের দুর্ভোগ চরম আকার ধারণ করেছে। দিন দিন আবর্জনা আকাশ ছুঁই ছুঁই করছে। এতে অন্তত অর্ধলক্ষাধিক মানুষ ময়লা-আবর্জনা ও বিষাক্ত ধোঁয়ার গন্ধে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে। এসব বর্জ্যের দুর্গন্ধে শ্বাসকষ্ট, চর্ম ও ডায়রিয়াসহ নানান রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন মানুষ।
এবার এই ময়লা ও দূর্গন্ধ থেকে নগরবাসীকে মুক্তি দিতে উদ্যেগ গ্রহণ করেছে কুমিল্লা সিটি কর্পোরেশন। ময়লা আবর্জনার ভাগাড় (ডাম্পিং স্টেশন) থেকে আবর্জনা পরিশোধন করে বিদ্যুৎ উৎপাদনের প্রকল্প হাতে নিয়েছে কুসিক। এতে শহরতলী ও জগন্নাথপুর এলাকার অর্ধলক্ষ মানুষ তিন দশকের বিষাক্ত দুর্গন্ধের অভিশাপ থেকে মুক্তি পাবে। রক্ষা হবে পরিবেশ দূষণ। ময়লা থেকে শক্তি উৎপন্ন করার প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ পরিবেশ বান্ধব হবে। এখানে বিশ্ব ব্যাংকের সহায়তায় দুইটা পরিকল্পনা নেয়া হয়েছে। ওয়েস্ট ম্যানেজমেন্ট ও ওয়েস্ট এনার্জি। এই ময়লা থেকে উৎপাদিত বিদ্যুৎ রাষ্ট্রের কাজে ব্যবহার হবে। মানুষ দূর্গন্ধ থেকে রক্ষা পাবে। সরেজমিনে অবস্থা পর্যবেক্ষণ করে আমরা কিছু সিদ্ধান্ত দিয়েছি, সিটি কর্পোরেশনের কর্মকর্তারা সেই অনুসারে কাজ করবে।
For Advertisement
Cumillar Voice’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
© Cumillar Voice ২০২৪ - Developed by RL IT BD
মন্তব্য