For Advertisement
বায়োমেট্রিক সিম রেজিস্ট্রেশন এর মূল উদ্দেশ্য ছিলো মোবাইল নাম্বার ব্যবহার করে কেউ অপরাধ করলে তাকে সহজে খুঁজে বের করা।
বায়োমেট্রিক সিম রেজিস্ট্রেশন এর মূল উদ্দেশ্য ছিলো মোবাইল নাম্বার ব্যবহার করে কেউ অপরাধ করলে তাকে সহজে খুঁজে বের করা।
বায়োমেট্রিক সিম রেজিস্ট্রেশন এর মূল উদ্দেশ্য ছিলো মোবাইল নাম্বার ব্যবহার করে কেউ অপরাধ করলে তাকে সহজে খুঁজে বের করা।
কিন্তু বাংলাদেশের প্রেক্ষিতে কোটি কোটি মানুষকে একটি পদ্ধতির আওতায় নিয়ে আসা অনেক জটিল। আপনারা অনেকেই হয়ত জানেন না আপনার আঙ্গুলের ছাপ দিয়ে অন্য অনেক সিম হয়ত রেজিস্ট্রেশন করে নিয়েছে অপরাধীরা । আঙুলের ছাপ, পরিচয়পত্র কোনো কিছুরই প্রয়োজন নেই , টাকা দিলেই মিলছে সিম”। সেগুলোর দাম বেশী।
সুতরাং কারো নামে যদি অন্য সিম রেজিস্ট্রেশন হয়েই থাকে তবে সেটি খুব খারাপ সংবাদ। ঐ সিম ব্যবহার করে কেউ কোন অপকর্ম করে থাকলে তার দায় প্রথমে আপনার ঘাড়ে এসেই পড়বে।
সুতরাং আপনার NID দিয়ে কয়টি সিম রেজিস্ট্রেশন হয়েছে সেটা যাচাই করা খুব জরুরী। যদি দেখেন আপনার অজান্তেই অপরাধীরা অন্য কোন সিম রেজিস্ট্রেশন করেছে , তবে সেই নাম্বারগুলো হয় আপনি নিয়ে নিন, না হলে সেই রেজিস্ট্রেশন বাতিল করতে বলুন মোবাইল কোম্পানিগুলোকে।
কি করতে হবে –
১ :- আপনার নামে রেজিস্ট্রেশনকৃত সিম থেকে *১৬০০১# ডায়াল করুন ।
২:- ডায়াল করার পর জাতীয় পরিচয়পত্রের শেষ ৪ টা ডিজিট বসিয়ে সেন্ড করলে ফিরতি ম্যাসেজে আপনি জানতে পারবেন আপনার নামে কয়টি সিম আছে।
৩:- যে নম্বরগুলো আপনি ব্যবহার করছেন না সেগুলো বন্ধ করার জন্য সংশ্লিষ্ট মোবাইল অপারেটরের কাস্টমার কেয়ারে গিয়ে এনআইডি কার্ড নিয়ে গিয়ে কাস্টমার কেয়ার প্রতিনিধির সহযোগিতায় তা বন্ধ করতে পারবেন।
আপনি সচেতন হন, অন্যকেও সচেতন করুন
For Advertisement
Cumillar Voice’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
মন্তব্য