প্রচ্ছদ / জেলার খবর / বিস্তারিত

For Advertisement

সিএমপি সদরঘাট থানার অভিযানে চুরি যাওয়া মালামাল সহ আটক ০৭ জন।

৭ মার্চ ২০২৪, ৭:৪৩:৪২

সিএমপি সদরঘাট থানার অভিযানে চুরি যাওয়া মালামাল সহ আটক ০৭ জন।

সিএমপি সদরঘাট থানার অভিযানে চুরি যাওয়া মালামাল সহ আটক ০৭ জন।

০৪/০৩/২০২৪ খ্রি. তারিখ সিএমপি সদরঘাট থানায় মামলা রুজুর পরবর্তীতে ঘটনাস্থলের আশপাশের সিসি টিভি ফুটেজ পর্যালোচনা ও গুপ্তচরের।

দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে ঘটনায় জড়িত তদন্তে প্রাপ্ত গ্রেফতারকৃত মো. রহমানকে সদরঘাট থানাধীন সাহেব পাড়া এলাকা থেকে গ্রেফতার পূর্বক বিজ্ঞ আদালতে সোপর্দ করা হয়।

গ্রেফতারকৃত মো. রহমানের দেওয়া তথ্য ও গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সিএমপির কর্ণফুলী থানাধীন চরপাথরঘাটা বরফকল এলাকা থেকে মো. সানাউল্লাহকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারের পরবর্তীতে তাকে জিজ্ঞাসাবাদে সে বর্ণিত মামলায় চুরির ঘটনার কথা স্বীকার করে।

ধৃত মো. সানাউল্লাহর দেওয়া তথ্য মতে সিএমপি’র কর্ণফুলী থানাধীন আজিমপাড়া পুরাতন ব্রীজঘাট নামীয় এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে মো. শাহীনকে গ্রেফতার করা হয়। ধৃত মো. শাহীনের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে চরপাথরঘাটা ব্রীজঘাট এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে মামুনকে গ্রেফতার করা হয়।

গ্রেফতারের পরবর্তী ধৃত মো. মামুন স্বীকার করে যে, বাদির চোরাইকৃত মালামাল গুলো লোহারপুল সাম্পান চালক মো. মিনহাজ মামুন এর নিকট বিক্রি করেছে।

ধৃত মো. মামুন ও মো. শাহীনের দেওয়া তথ্য মতে পুরাতন ব্রীজঘাট লোহারপুল এলাকা থেকে মো. মিনহাজ মামুনকে গ্রেফতার করা হয়। ধৃত মো. মিনহাজ মামুনকে জিজ্ঞাসাবাদে তার তথ্য মতে চট্টগ্রাম জেলার পটিয়া থানা এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে।

পটিয়া থানাধীন কুসুমপুরা ইউপিস্থ বিনি নিহারা গ্রামের আশরাফ আলী টেন্ডলের বাড়ির জনৈক মো. হাশেম এর বসত ঘর থেকে ৬৪৮ পিস গ্যাসের বোতল ও ৪৫ পিস টর্চ লাইট উদ্ধার পূর্বক জব্দ করা হয়।

পরবর্তীতে ধৃত সানাউল্লাহর দেওয়া তথ্য মতে সিএমপি’র কোতোয়ালি থানাধীন পুরাতন স্টেশনের সামনে থেকে মামলায় ঘটনায় জড়িত তদন্তে প্রাপ্ত সন্দিগ্ধ মো. নাজমুলকে গ্রেফতার করা হয়।

মো. নাজমুল ও মো. শাহীন এর দেওয়া তথ্য ও স্বীকারোক্তি মতে সিএমপি’র কোতোয়ালি থানাধীন রিয়াজ উদ্দিন বাজারস্থ ইলেকট্রিক গলি গাউছিয়া রহমানিয়া তালা চাবির ঘর নামীয় দোকান থেকে ৫০৪ পিস গ্যাসের বোতল উদ্ধার পূর্বক জব্দ করা হয়।

চোরাইকৃত আরো অন্যান্য মালামাল উদ্ধারের নিমিত্তে ধৃত মো. মামুনকে জিজ্ঞাসাবাদে সে স্বীকার করে যে, চোরাইকৃত মালামাল সমূহ জনৈক আব্দুল নুর এর নিকট বিক্রয় করেছে। ধৃত মো. মামুনের দেওয়া তথ্য মতে সিএমপি’র কর্ণফুলী থানাধীন পুরাতন ব্রীজঘাট এলাকা থেকে মো. আব্দুল নুরকে গ্রেফতার করা হয়।

তাকে জিজ্ঞাসাবাদে এবং তার দেওয়া তথ্য মতে সিএমপি’র কর্ণফুলী থানাধীন পুরাতন ব্রীজঘাটস্থ স-মিলের পার্শ্বে হাজী কবির আহম্মদের মার্কেটস্থ শাহ ছমিয়া হার্টওয়ার নামীয় দোকান থেকে ৭৫ পিস টর্চ লাইট ও ৯২ পিস ইমারজেন্সি লাইট উদ্ধার পূর্বব জব্দ করা হয়।

For Advertisement

Cumillar Voice’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

মন্তব্য