প্রচ্ছদ / জেলার খবর / বিস্তারিত

For Advertisement

সুদখোরের ভয়াবহ পরিণতি সুদ খাইলেন তো গু খাইয়া পেট ভরলেন (সূরা বাকারা) আয়াত: ২৭৫ আল কোরআন ।

৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ৭:০৪:২৩

সুদখোরের ভয়াবহ পরিণতি সুদ খাইলেন তো গু খাইয়া পেট ভরলেন (সূরা বাকারা) আয়াত: ২৭৫ আল কোরআন ।

★সুদখোরের ভয়াবহ পরিণতি সুদ খাইলেন তো গু খাইয়া পেট ভরলেন (সূরা বাকারা) আয়াত: ২৭৫
আল কোরআন ।………
বাংলার সুলতান কাজী আলী হোসাইন ফারুকী।
গ্রাম: বড় আলমপুর,
পোস্ট: হালিমা নগর আদর্শ সদর, কুমিল্লা।
*সহযোগিতা করুন হালাল টাকা।
নগদ নাম্বার: 01580- 323739
হোয়াটসঅ্যাপ: 👎
01628- 080226
★সুদখোরের ভয়াবহ পরিণতি: বিশিষ্ট শোধ ব্যবসায়ী হাজী সজীবের টাকার পাহাড়ের নেই কোন সীমানা প্রকাশ্যে দিচ্ছে মেরে ফেলার হুমকি ।
দৈনিক
কুমিল্লার ভয়েস সত্যের সন্ধানে চোখ রাখুন সব সময়…..
কুমিল্লার রিপোর্টঃ
বিশিষ্ট সুদ ব্যবসায়ী হাজী সজীব ও জয়নাল আবেদিন দুজনেই হুমকিসৌরভ প্রায় অনেক মানুষ কে দিয়ে যাচ্ছে- মেরে ফেলার হুমকি। যদি, কোন রকমের অবৈধ কর্মকান্ডের কোন কিছু প্রশাসনের কানে পৌঁছায় পরবর্তীতে পরিবারসহ কাউকেই ছাড় দিবে না… তাদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ একাধিক এলাকাবাসীর কেউই মুখ খুলতে রাজি নহে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন একাধিক এলাকাবাসী, বিষয়টি তদন্ত করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নজরে আনার জন্য ।
বিশিষ্ট সুদ ব্যবসায়ী হাজী সজীবের যত সুদের ব্যবসা ও বেআইনি যত রকমের অবৈধ কর্মকাণ্ড রয়েছে এই সবকিছুই চালিয়ে যাচ্ছে এই জয়নাল আবেদিনকে দিয়ে। জয়নাল, পিতা মৃত: আব্দুল মান্নান ।
আল্লাহ ক্রয়-বিক্রয় হালাল করেছেন আর সুদকে হারাম করেছেন।’ (সুরা বাকারা) আয়াত : ২৭৫ ।
পবিত্র কোরআনে বহু ধরনের গুনাহের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা আরোপিত হয়েছে।
দৈনিক
কুমিল্লার ভয়েস সত্যের সন্ধানে চোখ রাখুন সব সময় ও পড়ুন দেশ ও দেশের বাহিরের সবাই, ধন্যবাদ ।
★সুদখোরের ভয়াবহ পরিণতি:
বিশিষ্ট সুদ ব্যবসায়ী সজীব টাকার জোরে মানছে না কোন কিছুই, দিচ্ছে মেরে ফেলার হুমকি।…… ছিল আওয়ামী লীগ, সবাই দেখতে পাচ্ছেন সুদ ব্যবসায়ী সজীবের গায়ে মুজিব কোট রয়েছে ।
*সুদখোর হাজী সজীবের আঙ্গুল ফুলে কলা গাছ, আইনের আশ্রয় নিলেও মেরে ফেলবে, দিচ্ছে মেরে ফেলার হুমকি – ক্রাইম রিপোর্টার…… সাংবাদিক মাজহারুল ইসলাম ও তার পরিবারের সবাইকে।
ক্রাইম রিপোর্টার: মাজহারুল ইসলাম
ফোন নাম্বার: 01604 – 07 93 53
★বিশিষ্ট শোধ ব্যবসায়ী:
হাজী সজীব, পিতা মৃত: খোরশেদ আলম ফাউন্ডেশন।
গ্রাম: দৈয়ারা ১ নং কালির বাজার ইউনিয়ন: কোতয়ালী মডেল থানা, আদর্শ সদর, কুমিল্লা ।
বিশিষ্ট সুদ ব্যবসায়ী সজীবের আর কত কিছু যে দেখতে হবে… এই সব বাচ্চা পুলাপান দিয়ে পোষ্ট করে, একজন এলাকার পট্টাল্লা কিভাবে কালির বাজার ১ নং ইউনিয়ন এর সাধারন সম্পাদক হওয়ার সপ্ন দেখে। কালির বাজার ইউনিয়ন এ কি যোগ্য কোন লোক নাই নাকি, কিছু এলাকার সুদ ব্যবসায়ী লোকের আরালে থেকে এই সব লোক দের পদে বসিয়ে রাজত্ব করতে চায় । এলাকার গন্যমান্য লোকেরা এগুলাতে দয়া করে একটু নজর দিবেন ,,,,,,,,,
চাই তা সরল সুদ হোক বা চক্রবৃদ্ধি সুদ, কিংবা ব্যাংকিং সুদ হোক, কম হোক বা বেশি হোক, ইরশাদ হয়েছে… ‘আল্লাহ ক্রয়-বিক্রয় হালাল করেছেন আর সুদকে হারাম করেছেন।’ (সুরা বাকারা) আয়াত : ২৭৫ ।
পবিত্র কোরআনে বহু ধরনের গুনাহের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা আরোপিত হয়েছে।
ঋণ- ঋণদাতার জন্য কোনো ধরনের মুনাফা বয়ে আনে সেটাই রিবা বা সুদ। ইসলামে সব ধরনের সুদই হারাম। ইন্টারেস্ট, মুনাফা, লাভ, ফিন্যানশিয়াল চার্জ অথবা সুদ যে নামেই তাকে ডাকা হোক। চাই তা মহাজনি সুদ হোক বা বাণিজ্যিক সুদ ।
চাই তা সরল সুদ হোক বা চক্রবৃদ্ধি সুদ, কিংবা ব্যাংকিং সুদ হোক, কম হোক বা বেশি হোক। ইরশাদ হয়েছে… ‘আল্লাহ ক্রয়-বিক্রয় হালাল করেছেন আর সুদকে হারাম করেছেন।’ (সুরা বাকারা) আয়াত : ২৭৫ ।
*পবিত্র কোরআনে বহু ধরনের গুনাহের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা আরোপিত হয়েছে।
সে সবের জন্য কঠোর শাস্তি ও ভীতি প্রদর্শন করা হয়েছে। কিন্তু সুদের ক্ষেত্রে যত কঠোর ভাষা প্রয়োগ করা হয়েছে অন্য কোনো গুনাহের ব্যাপারে এমনটি করা হয়নি।
★সুদ সাতটি ধ্বংসাত্মক কাজের একটি : দুনিয়াতে যে সাতটি ধ্বংসাত্মক মহাপাপ আছে তন্মধ্যে অন্যতম হলো সুদ। রাসুলে আকরাম (সা.) বলেছেন, ‘তোমরা সাতটি ধ্বংসাত্মক কাজ থেকে বিরত থাকো। সাহাবায়ে কেরাম জিজ্ঞেস করলেন… হে আল্লাহর রাসুল, সেই সাতটি ধ্বংসাত্মক কাজ কী? তিনি বলেন, আল্লাহর সঙ্গে শিরক করা; জাদু করা; অন্যায়ভাবে মানুষ হত্যা করা; যা আল্লাহ নিষেধ করেছেন। সুদ খাওয়া, এতিমের সম্পদ আত্মসাৎ করা, জিহাদের ময়দান থেকে পালিয়ে যাওয়া, সতী মুমিন নারীদের অপবাদ দেওয়া। (বুখারি হাদিস : ২৭৬৬)
সুদের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সবাই অভিশপ্ত : সুদের সঙ্গে জড়িত সবাইকে নবীজি (সা.) অভিশাপ দিয়েছেন। বর্ণিত হয়েছে, ‘যে সুদ খায়, যে সুদ খাওয়ায়, যে সাক্ষী থাকে এবং যে ব্যক্তি সুদের হিসাব-নিকাশ বা সুদের চুক্তিপত্র ইত্যাদি লিখে দেয় সবার প্রতি রাসুলুল্লাহ (সা.) লানত করেছেন।’ (তিরমিজি, হাদিস : ১২০৬)
সুদের অর্থে কোনো বরকত নেই, সুদের মাধ্যমে যত অর্থই উপার্জন করুক, তা নিঃশেষ হয়ে যাবে। তাতে কোনো বরকত নেই।
ইরশাদ হয়েছে, ‘আল্লাহ সুদকে নিশ্চিহ্ন করেন এবং দানকে বর্ধিত করেন। আল্লাহ কোনো অকৃতজ্ঞ পাপীকে ভালোবাসেন না।’ (সুরা বাকারা) আয়াত : ২৭৬।
*সুরা রুমের ৩৯ নম্বর আয়াতে ইরশাদ হয়েছে, ‘যে সুদ তোমরা দিয়ে থাকো—যেন মানুষের সম্পদের সঙ্গে মিশে তা বেড়ে যায়, আল্লাহর কাছে তা বাড়ে না।’
সুদখোর আল্লাহ ও রাসুলের সঙ্গে যুদ্ধে লিপ্ত, সুদখোর স্বয়ং আল্লাহ ও রাসুলের সঙ্গে যুদ্ধে লিপ্ত রয়েছে। ইরশাদ হয়েছে, ‘হে মুমিনরা, তোমরা আল্লাহকে ভয় করো এবং সুদের যা বকেয়া আছে তা ছেড়ে দাও, যদি তোমরা মুমিন হও। যদি তোমরা না করো (সুদের বকেয়া না ছাড়ো, সুদের কারবার অব্যাহত রাখো) তবে আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের পক্ষ থেকে যুদ্ধের ঘোষণা শুনে নাও…।’ (সুরা বাকারা) আয়াত : ২৭৮-২৭৯।
*সুদখোর মায়ের সঙ্গে ব্যবিচারকারীর সমতুল্য। ব্যবিচার সবার কাছে নিন্দনীয়, বিবাহিত নারী-পুরুষের ব্যবিচার বেশি নিন্দনীয়, প্রতিবেশীর সঙ্গে ব্যবিচার আরো বেশি জঘন্য। আর স্বীয় মায়ের সঙ্গে ব্যবিচারে লিপ্ত হওয়া কী পরিমাণ জঘন্য হতে পারে? সুদখোর সম্পর্কে বলা হয়েছে, সে তার মায়ের সঙ্গে ব্যবিচারে লিপ্ত হওয়ার সমান অপরাধে জড়িত। বর্ণিত আছে, ‘সুদ সত্তর প্রকার পাপের সমষ্টি। তার মাঝে সবচেয়ে নিম্নতম হলো—আপন মায়ের সঙ্গে ব্যবিচার করার সমতুল্য।’ (মুসান্নাফে আবদুর রাজ্জাক) হাদিস : ১৫৩৪৫
সুদ থেকে অর্জিত এক দিরহাম পরিমাণ অর্থ (প্রায় ৩০০ টাকা) ইসলামের দৃষ্টিতে ৩৬ বার ব্যবিচার করা অপেক্ষা গুরুতর অপরাধ।’ (মুসনাদে আহমাদ) হাদিস : ২১৯৫৭।
★চক্রবৃদ্ধিহারে সুদ খেতে স্বতন্ত্রভাবে নিষেধের কারণ : সুরা আলে ইমরানের ১৩০ নম্বর আয়াতে ইরশাদ হয়েছে, ‘হে মুমিনরা, তোমরা চক্রবৃদ্ধিহারে সুদ খেয়ো না এবং আল্লাহকে ভয় করো, যাতে তোমরা সফলকাম্য হতে পারো।’ এ আয়াতে চক্রবৃদ্ধিহারে সুদ খেতে স্বতন্ত্রভাবে নিষেধ করার কারণ হলো—কোরআন নাজিল হওয়ার সময় আরবে চক্রবৃদ্ধিহারে সুদ খাওয়ার প্রথা ছিল। তাই তা দূর করার জন্য স্বতন্ত্রভাবে চক্রবৃদ্ধিহারে সুদ খেতে নিষেধ করা হয়েছে। তার মানে এ নয় যে চক্রবৃদ্ধিহারে না হলে সুদ খাওয়া হালাল হয়ে যাবে। কারণ অন্যান্য আয়াতে তো যেকোনো রকমের সুদ খাওয়াকে হারাম করা হয়েছে।
ইবাদত কবুলের পূর্বশর্ত : যেকোনো ইবাদত মহান আল্লাহর কাছে গ্রহণযোগ্য হওয়ার পূর্বশর্ত হলো- হালাল পন্থায় উপার্জিত সম্পদ থেকে আহার করা। ইরশাদ হয়েছে, ‘হে রাসুলরা, তোমরা পবিত্র বস্তু থেকে আহার করো এবং সৎকর্ম করো…।’ (সুরা মুমিনুন) আয়াত: ৫১
★হারাম পন্থায় উপার্জিত সম্পদ থেকে আহার করে ইবাদত করলে তা কবুল হয় না। নবীজি (সা.) বলেছেন, ‘বৈধ জীবিকার ইবাদত ছাড়া কোনো ধরনের ইবাদত আল্লাহর নিকট গিয়ে পৌঁছে না।’ (বুখারি হাদিস : ৭৪৩০ )…….
সুদখোরের বরজখি জীবনের শাস্তি : সুদখোরকে মৃত্যুর পর থেকে কিয়ামত পর্যন্ত বরজখি জীবনে আজাব দেওয়া হবে। তার আজাব হবে—তাকে এমন নদীতে সাঁতার কাটতে হবে, যার পানি হবে রক্তের মতো লাল এবং তাতে তার ওপর পাথর নিক্ষেপ করা হতে থাকবে। (বুখারি, হাদিস : ১৩৮৬)
সুদখোরের পেট সাপে পরিপূর্ণ : রাসুল (সা.) বলেছেন, মেরাজের রাতে আমি এমন কিছু লোক দেখতে পেলাম, যাদের পেটগুলো বিশাল ঘরের মতো সামনের দিকে বের হয়ে আছে। তা ছিল অসংখ্য সাপে পরিপূর্ণ। যেগুলো পেটের বাইরে থেকে দেখা যাচ্ছিল। আমি জিজ্ঞেস করলাম, হে জিবরাঈল, এরা কারা? তিনি জবাবে বলেন, এরা সুদখোরের দল। (মুসনাদে আহমাদ) হাদিস : ৮৬৪০
★সুদখোর কিয়ামতের দিন যে অবস্থায় উঠবে… কিয়ামতের দিন সুদখোর পাগলের মতো উঠবে। ইরশাদ হয়েছে, ‘যারা সুদ খায় তারা (কিয়ামতের দিন) সেই ব্যক্তির মতো দাঁড়াবে, যাকে শয়তান স্পর্শ করে পাগল করে। এটা এ জন্য যে তারা বলে, ক্রয়-বিক্রয় তো সুদের মতোই…।’ (সুরা বাকারা) আয়াত: ২৭৫।
মহান আল্লাহ সবাইকে সুদ থেকে হেফাজত করুন, আমিন।
★ইসলামী জীবন:
প্রকাশ: শনিবার, ০১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫
কোরআন থেকে শিক্ষা
পর্ব, ৬৮০
আয়াতের অর্থ : এবং উটকে করেছি আল্লাহর নিদর্শনগুলোর অন্যতম; তোমাদের জন্য তাতে মঙ্গল আছে। সুতরাং শারিবদ্ধভাবে দণ্ডায়মান অবস্থায় তাদের ওপর তোমরা আল্লাহর নাম উচ্চারণ করো। যখন তারা কাত হয়ে পড়ে যায়, তখন তোমরা তা থেকে আহার করো এবং আহার করাও ধৈর্যশীল অভাবগ্রস্তকে ও যাচকারী অভাবগ্রস্তকে; এভাবে আমি তাদেরকে তোমাদের অধীন করে দিয়েছি, যাতে তোমরা কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করো।’ (সুরা হজ) আয়াত : ৩৬
আয়াতে উট ও উটের মাংসের বিধান বর্ণনা করা হয়েছে।
শিক্ষা ও বিধান:
১. বুদনা শব্দটি বাদানুন (শরীর) থেকে গঠিত। উটের বিশাল দেহের কারণে তাকে বুদনা বলা হয়েছে। যদিও কোরবানির বিধানে উট ও গরু প্রায় একই।
২. উট আল্লাহর নিদর্শন এবং তা খাওয়া মুসলমানের বৈশিষ্ট্য।
কেননা ইহুদিসহ একাধিক ধর্মে তা নিষিদ্ধ।
৩. পশু জবাই করার সময় পঠিতব্য একাধিক দোয়া আছে। যার একটি হলো : বিসমিল্লাহি আল্লাহু আকবার, লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াল্লাহু আকবার, আল্লাহুম্মা মিনকা ওয়া ইলাইকা।
৪. উট দাঁড়ানো অবস্থায় নহর করা উত্তম, তবে জবাই করাও জায়েজ। আর গরু জবাই করা উত্তম, তবে নহর করাও জায়েজ।
৫. দান ও সহযোগিতার ক্ষেত্রে এমন অভাবীদের প্রাধান্য দেওয়া উত্তম, যারা আত্মসম্মানের জন্য মানুষের কাছে চাইতে পারে না। (তাফসিরে আবু সাউদ : ৬/১০৭)
128
ইসলামী জীবন:
প্রকাশ: শনিবার, ০১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫
মনীষীর কথা আমলের মাধ্যমে ইলম (দ্বিনি জ্ঞান) সজীব হয় যদি তা আল্লাহর দরবারে কবুল হয়, নতোবা তা মানুষের জন্য বোঝা হবে।
আলী ইবনে আবি তালিব (রা.)।

For Advertisement

Cumillar Voice’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

মন্তব্য