For Advertisement
স্মৃতিচারণ- আমাদের ছেড়ে চলে গেছেন। শেষ বার যখন দেখা হয়েছিলো; গাজীপুর পিকনিকে।
স্মৃতিচারণ- আমাদের ছেড়ে চলে গেছেন। শেষ বার যখন দেখা হয়েছিলো; গাজীপুর পিকনিকে।
স্মৃতিচারণ- আমাদের ছেড়ে চলে গেছেন। শেষ বার যখন দেখা হয়েছিলো; গাজীপুর পিকনিকে।
কিছুটা অসুস্থ ছিলেন, বসে আছেন, তবুও প্রাণবন্ত দেখাচ্ছিলো। দ্বিধাদ্বন্দ্ব নিয়ে উনার সামনে গিয়ে দাঁড়াতেই বললেন, সেলিম কেমন আছো।
শুনে আমি তো চমকে উঠি। এও কী সম্ভব!
রহস্যটা উনিই ভাঙ্গলেন। বললেন তুমি এফডিসিতে কয়েকবার গেছো, যদিও অনেকবছর হয়েছে, তবুও নামটা ভুলিনি। তোমার লেখালেখি কেমন চলছে।
তোমার লেখা কুমার নদীর বাঁকে কাব্যগ্রন্থে চমৎকারভাবে প্রেম পল্লী প্রকৃতি সমাজের অবক্ষয় ও ধর্মীয় অনুভূতি ফুটে উঠেছে। আমার বিশ্বাস তুমি একদিন বাংলা সাহিত্যকে জয় করতে পারবে। লেখা ছেড়ো না। আমি আরও অবাক হলাম।
একথা মনে করে উনার মৃত্যুতে আমার বুকের মধ্যে হাহাকার সৃষ্টি হয়েছে; বুকটা খাঁ খাঁ করছে। একই শূণ্যতা সারাদেশে। তার এ শূণ্যতা কিছুতেই পূরণ হবার নয়। তবে উনি আমাদের সবার মাঝে বেঁচে থাকবেন। অভিনয় শিল্পী সৃষ্টির মাঝে বেঁচে থাকবেন।
স্মৃতিতে আছেন, থাকবেন নায়ক ফারুক ভাই। কষ্ট হয় আপনি নেই।
স্বর্ণের অক্ষরের ঝর্ণা হয়ে ঝরতে থাকে, আপনার কথাগুলো আমার হৃদয়ে।
যতদূরে যান আপনার আলোয় আলোকিত হবে সৃজনশীল অভিনয়।
আল্লাহ ফারুক ভাইকে জান্নাতুল ফেরদাউস দান করুন আমিন।
For Advertisement
Cumillar Voice’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।
মন্তব্য