একটা সময় বাংলাদেশের মুভি মানেই নকল গল্প, জোড়াতালি গল্প ছাড়া মুভি নির্মাণ হতো না। তখন ভার্চুয়ালে জগতে মানুষ এত অ্যাকটিভ ছিল না ,তাই জোড়াতালি মুভি গুলোও কমবেশি ব্যবসা করছেন। কিন্তু এই যুগে এসে এইসব চলবে না, এখন চলতে হলে মেধার প্রয়োজন।

২০ এপ্রিল ২০২৪, ১:২৫:৩২

একটা সময় বাংলাদেশের মুভি মানেই নকল গল্প, জোড়াতালি গল্প ছাড়া মুভি নির্মাণ হতো না। তখন ভার্চুয়ালে জগতে মানুষ এত অ্যাকটিভ ছিল না ,তাই জোড়াতালি মুভি গুলোও কমবেশি ব্যবসা করছেন। কিন্তু এই যুগে এসে এইসব চলবে না, এখন চলতে হলে মেধার প্রয়োজন।
বর্তমান সময়ে যে কয়জন মেধাবী পরিচালক আছে তার মধ্যে হিমেল আশরাফের নামটাও অবশ্যই ডিজার্ভ করে।সে সব ধরনের দর্শকদের মনের ভাষা বুঝে, দর্শক কি চায় সেই ভাষা টা পরিচালক বুঝতে পারাটাও মেধাবীর পরিচয় দেয়।
যে পরিচালক সম্পূর্ণ মৌলিক গল্পের গতানুগতিক গল্প থেকে একটু ভিন্নভাবে উপস্থাপন করার চেষ্টা করছে, তাকে আমরা সাধুবাদ, সাহস দেওয়া বাদ দিয়ে কিছু সংখ্যক পে*ইড এজেন্টরা লেগে পড়েছে তাকে বুলিং করে আটকাতে। শাকিব খানকে একঘেয়ে অভিনয় থেকে বেরিয়ে এনে ন্যাচারাল অভিনয় করিয়ে দর্শকদের মন জয় করে নিচ্ছে অথচ কিছু স্বঘোষিত ফ্যান থেকে শুরু করে পে*ইড নিচু মনের লোকজন শুরু করছে ব্যক্তিগত বুলিং করে একজন মেধাবী নির্মাতার কনফিডেন্স ভেঙে দিতে।
হিমেল আশরাফের জন্য শাকিব ইন্ডাস্ট্রি হিট মুভি ক্যারিয়ারে যোগ করলো, সিনেপ্লেক্সের অডিয়েন্স বাড়তে শুরু করলো, প্রিয়তমার হিউজ ব্যবসার জন্য বিগ বিগ প্রজেক্ট শাকিব খান হাতে অভাব নেই।অথচ একদল উঠে পড়ে লেগেছে কিভাবে হিমেল কে আটকানো যায়।ব্যক্তিগত আক্রোশ থেকে থেকে ভালো কে খারাপ বানানোর জন্য উঠেপড়া নিম্নশ্রেণির লোকেরা ইন্ডাস্ট্রির কখনোই ভালো চায় না।এরা দেশীয় চলচ্চিত্রের শত্রু।
পরিশেষে বলতে চাই হিমেল আশরাফের মতো মেধাবী পরিচালক আমাদের ইন্ডাস্ট্রিতে প্রয়োজন, সেটা শাকিবের সঙ্গে হোক কিংবা শাকিবের বাইরে হোক।আর হ্যা গুটি কয়েক নিম্নশ্রেণির লোকদের কথায় ভ্যালু না দিয়ে পরিচালক হিমেল আশরাফের উচিত পরবর্তী প্রজেক্ট নিয়ে প্লান এখন থেকেই শুরু করা, কিভাবে রাজকুমার থেকে বেটার কিছু নির্মাণ করা যায়।
হিমেল আশরাফের ফিউচার ক্যারিয়ারের জন্য শুভকামনা রইলো।

Cumillar Voice’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।