সীমান্তবর্তী জেলা হওয়ার কারণে রাসেল ভাইপার সাপ কুমিল্লায় আসার সম্ভাবনা খুব বেশি।

২৬ জুন ২০২৪, ৭:৫৭:৩৭

সীমান্তবর্তী জেলা হওয়ার কারণে রাসেল ভাইপার সাপ কুমিল্লায় আসার সম্ভাবনা খুব বেশি।
রাসেল ভাইপার এই সাপের বিশেষত্ব হচ্ছে, এরা খুবই বিষধর। কাউকে ছোবল দিলে এন্টিভেনম দিলেও বাঁচার সম্ভাবনা মাত্র  ২০%।এন্টিভেনম এটার বাংলাদেশে নাই । আর এই দেশের জলবায়ুর প্রকৃতিতে এদের কোন অবদান  নাই।
আরও ভয়ংকর ব্যাপার হল অন্যান্য সাপ সাধারণত নিজেরা আক্রান্ত হলে কিংবা সরাসরি কারও সামনে পড়লে ছোবল দেয় অন্যথায় কামড় দিতে আসে না বরং পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। কিন্তু রাসেল ভাইপার দূরে থেকে মানুষ দেখলেও তেড়ে আসে আর কামড় দেওয়ার চেষ্টা করে। অন্য সাপ ১ রকম বিষ ধারন করলেও,,রাসেল ভাইপারের বিষ একই সাথে ৫/৬ ধরনের হয়। এই সাপ খুবই দ্রুত বংশ বিস্তার করে এরা সরাসরি —৫০ থেকে ৮০ টি পর্যন্ত বাচ্চা দিতে পারে।
সম্প্রতি,, রাজশাহী,, নাটোর,, পাবনা,,মানিকগঞ্জ,,,মাওয়া,,,পদ্মার তীরবর্তী এলাকায় এই সাপের উপদ্রব বেড়েছে। তাই সরকারিভাবে যদি এই সাপ নিধনের জন্য উদ্যোগ না নেয়া হয় তাহলে বর্ষার মৌসুমে সারা বাংলাদেশে এই সাপ ছড়িয়ে পড়ার ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে। আপনারা তো ভাইরাল বস্তু ছাড়া শেয়ার করেন না,,জনসাধারণের উপকারের জন্য শেয়ার করতে পারেন।

Cumillar Voice’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।