পিলখানা বিডিআর হত্যাকান্ড- মাস্টারমাইন্ড কে?
পিলখানা বিডিআর হত্যাকান্ড-
মাস্টারমাইন্ড কে?
বিএনপি জামায়াত সরকারের সহায়তায় যেভাবে ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত জঙ্গিবাদ ও মৌলবাদ বাংলাদেশে বিস্তার করছিল তাতে সামগ্রিকভাবে সহযোগিতা করেছিল বিএনপি এবং জামায়াত ইসলামের বেশ কিছু সিনিয়র নেতৃবৃন্দ ; যার মূল নেতৃত্বে ছিলেন তারেক জিয়া।
ওই সময়ে তারেক জিয়ার সঙ্গে পাকিস্তানি গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআইয়ের প্রায় ২০০-রও বেশি ইমেইল আদান-প্রদানের রেকর্ড বিশ্লেষণে এসব তথ্য প্রকাশ করবিএনপি জামায়াত সরকারের সহায়তায় যেভাবে ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত জঙ্গিবাদ ও মৌলবাদ বাংলাদেশে বিস্তার করছিল তাতে সামগ্রিকভাবে সহযোগিতা করেছিল বিএনপি এবং জামায়াত ইসলামের বেশ কিছু সিনিয়র নেতৃবৃন্দ ; যার মূল নেতৃত্বে ছিলেন তারেক জিয়া। ওই সময়ে তারেক জিয়ার সঙ্গে পাকিস্তানি গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআইয়ের প্রায় ২০০-রও বেশি ইমেইল আদান-প্রদানের রেকর্ড বিশ্লেষণে এসব তথ্য প্রকাশ কর। AwamiLeagueে উইকিলিকস।
পরিকল্পনা অনুযায়ী বিডিআর সৈনিকদের দাবি-দাওয়ার আড়ালে মূল প্লানটি বাস্তবায়নের জন্য মোট ৬০ কোটি রুপি বরাদ্দ করে পাকিস্তান।
২৫ তারিখ সকালে বিএনপি নেতা নাসির উদ্দিন পিন্টু পিলখানায় ঢুকতে সহায়তা করে পাকিস্তানের ১৫ জন শুটারকে। পুরো পরিকল্পনা ও কলকাঠি ছিল তারেক জিয়ার হাতে।
বিডিআর বিদ্রোহের আগে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে তার ছেলে তারেক রহমান লন্ডন থেকে ৪৫ বার ফোন করে সেনানিবাসের বাসা ছাড়তে বলেছিলেন যা পরবর্তীতে কল লিস্টের মাধ্যমে গোয়েন্দারা জানতে পারেন।
সকাল বেলা খালেদা জিয়া ক্যান্টনমেন্টের বাসা ছেড়ে প্রথমে পাকিস্তান হাইকমিশনে যান এবং পরে নিরাপদ স্থানে আশ্রয় নেন। যিনি দুপুর ১টার আগে ঘুম থেকে ওঠেন না, তিনি কেন সকাল সাড়ে সাতটায় বাড়ি ছেড়ে পালিয়ে গেলেন।
হত্যাযজ্ঞে যেসব জোয়ান সরাসরি অংশগ্রহণ করেছিল তাদের মধ্যে ডিএডি তৌহিদ, সিপাহী মাঈন, সুবেদার মেজর গোফরান মল্লিকসহ অন্যান্য অভিযুক্তরা সবাই জামাত-বিএনপির জোট সরকারের আমলে বিডিআরে নিয়োগপ্রাপ্ত ছিল।
হত্যাযজ্ঞের পর টাঙ্গাইল থেকে যে ২২ অপরাধী বিডিআর জোয়ানকে গ্রেফতার করা হয়েছিল, তাদের নিয়োগ হয়েছিল বিএনপির উপমন্ত্রী সালামের সরাসরি সুপারিশে।
এদের নিয়োগ প্রক্রিয়া বিশ্লেষণ করলে বোঝা যায় যে, অত্যন্ত সুপরিকল্পিতভাবে একটি ‘কিলিং স্কোয়াড’ বিডিআর বাহিনীতে গোপনে রিজার্ভ হিসেবে রাখা হয়েছিল এই ভাবনা থেকে যে, যদি জোট সরকার ক্ষমতায় আসতে না পারে তাহলে পরবর্তী সরকারকে উৎখাত করে পুনরায় যাতে তাদের ক্ষমতায় আসার রাস্তা সুগম হয়।
একটা গুরুত্বপূর্ণ তথ্য আপনাদের জানিয়ে রাখি, মেজর জিয়ার শাসনামলে ১৯৭৭-১৯৮১ সাল পর্যন্ত সংঘটিত ২১টি সামরিক অভ্যুত্থানে ২০০০-এর বেশি সেনা ও বিমানবাহিনীর সদস্য নিহত হলেও সেই অভ্যুত্থানের কোন দৃশ্যমান বিচার হয়নি। এমনকি অনেক মামলার নথিও গায়েব করে ফেলা হয়েছে।
BDRMutiny PilkhanaTragedy BDRTragedy পিলখানা বিডিআর বিদ্রোহ ষড়যন্ত্র BNP Jamat ISI তারেক খালেদা BDArmy SheikhHasina Bangladesh AwamiLeague
Cumillar Voice’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।