হবিগঞ্জ সদর মডেল থানা পুলিশ কর্তৃক চোরাইকৃত মালামাল উদ্ধারসহ ০৩ চোর আটক।
হবিগঞ্জ সদর মডেল থানা পুলিশ কর্তৃক চোরাইকৃত মালামাল উদ্ধারসহ ০৩ চোর আটক।
জেলা পুলিশের সুযোগ্য অভিবাবক মানবিক পুলিশ সুপার জনাব আক্তার হোসেন, বিপিএম-সেবা
অত্র জেলায় যোগদানের পর মহোদয়ের নির্দেশে হবিগঞ্জ জেলা পুলিশ অপরাধ দমন, আসামী গ্রেফতার ও জেলার সার্বিক আইন শৃঙ্খলা রক্ষায় নিরলস ভাবে কাজ করে যাচ্ছে।
তাছাড়াও ডায়নামিক পুলিশ সুপার জনাব আক্তার হোসেন, বিপিএম-সেবা মহোদয়ের নেতৃত্বে জেলায় সংঘটিত সংঘবদ্ধ অপরাধ, খুন, ধর্ষণ, পরোয়ানাভূক্ত সাজাপ্রাপ্ত ও চাঞ্চল্যকর মামলার আসামী গ্রেফতারে জেলা পুলিশ, হবিগঞ্জ সর্বাধিক গুরুত্ব দিয়ে আসছে।
গত ইং-২২/০২/২০২৪ তারিখ রাত অনুমান ০৩.০০ ঘটিকার সময় জনৈক আব্দুস সামাদ(৩২), পিতা-মৃত আব্দুর রহমান স্থায়ী: গ্রাম-মাহমুদাবাদ (হবিগঞ্জ পৌরসভা, থানা-হবিগঞ্জ সদর, জেলা-হবিগঞ্জ এর বাসা বাড়ীতে চুরি সংঘটিত হয়।
চোরেরা নগদ টাকা, স্বর্ণালংকার, টিভি, সেলাই মেশিন, টর্চ লাইট ইত্যাদি চুরি করে নিয়ে যায়। বাদীর অভিযোগের প্রেক্ষিতে হবিগঞ্জ সদর মডেল থানার মামলা নং-১৫, তারিখ-২৪/০২/২০২৪খ্রি, ধারা-৪৫৭/৩৮০ পেনাল কোড রুজু হয়।
মামলা রুজুর পর জনাব আক্তার হোসেন, বিপিএম-সেবা, পুলিশ সুপার, হবিগঞ্জ নির্দেশে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে হবিগঞ্জ।
পৌরসভার মাহমুদাবাদ সাকিনে মাহফুজুর রহমান তালুকদার এর বাড়ীতে অভিযান পরিচালনা করিয়া তার বাসা ভাড়াটিয়া চোর ১) হানিফ মিয়া (৩০), পিতা-মৃত শুকুর মিয়া, সাং- উমেদনগর, ২। দ্বীন ইসলাম (৩০), পিতা- মোঃ আঃ হাই, সাং- পুরান মুন্সেফী, উভয় থানা ও জেলা-হবিগঞ্জদ্বয়কে গ্রেফতার করা হয়।
আসামীদ্বয়ের ভাড়াটিয়া বসত ঘরের ভিতর হতে তাদের হেফাজত থাকা চোরাই মাল ০১টি সেলাই মেশিন, ০১টি কালো রংয়ের টর্চ লাইট, উদ্ধার করা হয়।
এবং আসামীদ্বয়ের হেফাজত হতে চোরাই কাজে ব্যবহৃত তালা ভাঙ্গার জাম্বুরা,শাবল, রেথ, স্ক্রু ড্রাইভার, রেঞ্স, চাপাতি উদ্ধার করা হয়।
পরে ধৃত আসামীদ্বয়ের কথিত মতে চোরাইকৃত টিভি আসামী খলিল মিয়া প্রকাশ খলিল উল্লাহ (৪৪), পিতা- মৃত কুদরত উল্লাহ, সাং- নিউ মুসলিম কোয়ার্টার, থানা ও জেলা- হবিগঞ্জ এর বাড়ীতে অভিযান পরিচালনা করে উদ্ধার করা হয়।
এ সময় আসামী খলিল মিয়া প্রকাশ খলিল উল্লাহ এর দেহ তল্লাশীকালে ৯০ পিছ ইয়াবা ট্যাবলেটও উদ্ধার করা হয়। উক্ত বিষয়ে হবিগঞ্জ সদর মডেল থানার মামলা নং-১৬,
তারিখ-২৪/০২/২০২৪খ্রি, ধারা-২০১৮ সনের মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের ৩৬ (১) এর ১০(ক) রুজু করা হয়। আসামীদের বিরুদ্ধে একাধিক চুরি ও মাদকের মামলা রয়েছে। চুরি ও মাদকের বিরুদ্ধে অভিযান অব্যহত আছে।
Cumillar Voice’র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।